14 December 2014

ঔষধি গাছের নাম ভাঁটফুল

গুল্মজাতীয় উদ্ভিদটি চার থেকে আট ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে পাতার আকৃতি অনেকটা তামাক পাতার মতো এর ফুল সাদা এবং ফল চ্যাপ্টা কালো রঙের শীতের শেষে ফুল গরমকালে ফল ধরে
ফুলটি প্রাকৃতিক মধু জোগানের অন্যতম উৎস। গাছের উপরিভাগ পুরোটাই ফুলে ফুলে পূর্ণ থাকে
ভাঁটফুল গাছ ঔষধি গুণসমৃদ্ধ। এর পাতা অ্যাজমা, টিউমার, সাপের কামড় চর্মরোগে ব্যবহৃত হয়। মূলের নির্যাস দাঁতের ক্ষয়রোগ, পেটব্যথা হিস্টিরিয়ার উপশম করে। যে কোনো চর্মরোগে ভাঁটপাতার রস তিন থেকে চার দিন লাগালে আশ্চর্যজনক ফল পাওয়া যায়। উকুন হলে ভাঁট পাতার রস লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলবেন। উকুন থাকবে না। ম্যালেরিয়ায়ও এর ব্যবহার দেখা যায়
পাতার রস শিশুদের জ্বর দূর করে। গুটিবসন্ত রোগে গাছের কচি পাতা গরম পানিতে জাল দিয়ে গোসল করলে ব্যথা দূর হয় এবং খুব ভালো ফল পাওয়া যায়
ভাঁটফুল গাছ ঔষধি গুণসমৃদ্ধ। এর পাতা অ্যাজমা, টিউমার, সাপের কামড় ও চর্মরোগে ব্যবহৃত হয়। মূলের নির্যাস দাঁতের ক্ষয়রোগ, পেটব্যথা ও হিস্টিরিয়ার উপশম করে। যে কোনো চর্মরোগে ভাঁটপাতার রস তিন থেকে চার দিন লাগালে আশ্চর্যজনক ফল পাওয়া যায়। উকুন হলে ভাঁট পাতার রস লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলবেন। উকুন থাকবে না। ম্যালেরিয়ায়ও এর ব্যবহার দেখা যায়।

পাতার রস শিশুদের জ্বর দূর করে। গুটিবসন্ত রোগে গাছের কচি পাতা গরম পানিতে জাল দিয়ে গোসল করলে ব্যথা দূর হয় এবং খুব ভালো ফল পাওয়া যায়
- See more at: http://alokitobangladesh.com/agri-&-firmar/2014/12/14/112428#sthash.M8R6I8b2.dpuf
ভাঁটফুল গাছ ঔষধি গুণসমৃদ্ধ। এর পাতা অ্যাজমা, টিউমার, সাপের কামড় ও চর্মরোগে ব্যবহৃত হয়। মূলের নির্যাস দাঁতের ক্ষয়রোগ, পেটব্যথা ও হিস্টিরিয়ার উপশম করে। যে কোনো চর্মরোগে ভাঁটপাতার রস তিন থেকে চার দিন লাগালে আশ্চর্যজনক ফল পাওয়া যায়। উকুন হলে ভাঁট পাতার রস লাগিয়ে এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলবেন। উকুন থাকবে না। ম্যালেরিয়ায়ও এর ব্যবহার দেখা যায়।

পাতার রস শিশুদের জ্বর দূর করে। গুটিবসন্ত রোগে গাছের কচি পাতা গরম পানিতে জাল দিয়ে গোসল করলে ব্যথা দূর হয় এবং খুব ভালো ফল পাওয়া যায়
- See more at: http://alokitobangladesh.com/agri-&-firmar/2014/12/14/112428#sthash.M8R6I8b2.dpuf