১. গাজর খুদা বাড়ায় এবং সহজেই হজম হয়।
২. গাজরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
৩. গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
৪. গাজর শরীরে শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
৫. গাজরে প্রচুর পরিমানে ক্যালোরি আছে।
৬. শরীরের পুষ্টি উৎপাদন ও বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
৭. গাজর খেলে শরীরের রঙ ফর্সা হয় এবং মুখের সৌন্দর্য বাড়ে।
২. গাজরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
৩. গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
৪. গাজর শরীরে শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
৫. গাজরে প্রচুর পরিমানে ক্যালোরি আছে।
৬. শরীরের পুষ্টি উৎপাদন ও বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
৭. গাজর খেলে শরীরের রঙ ফর্সা হয় এবং মুখের সৌন্দর্য বাড়ে।
৮. গাজরে ফসফরাস আছে। জারা ব্রেনটের কাজ করেন, তাদের জন্য বিষণ উপকারী।
৯. গাজর শরীরে জ্বালা পেট ফাঁপা দূর করে।
এছাড়াও, মায়ের দুধের পরিবর্তে কৌটার দুধ খায়, এমন শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য
হয় বেশি। এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ দেবে গাজরের খিচুড়ি। শিশু গাজরের খিচুড়ি
না খেলে দিতে পারেন গাজরের হালুয়া। গাজরের হালুয়া শিশুদের বুদ্ধি বিকাশে
সাহায্য করে। কারণ, চিনি থাকে হালুয়ায়। চিনি মানে গ্লুকোজ, যা মস্তিষ্কের
জ্বালানি হিসেবে কাজ করে। তাই আমাদের নিয়মিত কোন না কোন ভাবে গাজর খাওয়া
উচিৎ। এতে আমাদের শারীরিক ভাবে অনেক উপকারে আসবে।