ঝকঝকে সাদা দাঁতের জন্যঃ
প্রাকৃতিক উপায়ে সাদা ঝকঝকে দাঁতের জন্য
কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই
দাঁত থেকে হলদে ভাবটা কিছুতেই
ওঠাতে পারেন না। কলার খোসার ভেতরের
দিকটা দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁত মাজুন।
দাঁতে ব্যথা কমাতেও কলার খোসা ভালো কাজ করে । দাঁতে পাকা কলার খোসা প্রতিদিন
ঘষে টানা এক সপ্তাহ ব্যবহার
করলে তা ভালো কাজে দেবে।
দাদের ওষুধঃ
কলার খোসা দাদের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে।
চুলকালে সেই অংশে কলার
খোসা ঘষে দিলে চুলকানি বন্ধ হবে এবং দ্রুত
দাদ সেরে যাবে।
খোসপাঁচড়া দূর করেঃ
ত্বকে কোথাও পাঁচড়া-জাতীয় কিছু হলে সেই
জায়গায় কলার খোসা মেখে রাখুন,
অথবা কলার খোসা পানির মধ্যে সেদ্ধ
করে সেই পানি দিয়ে সংক্রমিত জায়গা কয়েক
দিন ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।
পোকা-মাকড় কামড়ানোর মহৌষধঃ
যদি কোনো পোকা-মাকড় হঠাত্ কামড়
দিয়ে বসে এবং চুলকাতে থাকে এর জন্য কলার
খোসা কাজে লাগাতে পারেন। দ্রুত ব্যথা ও
চুলকানি সেরে যাবে।
শরীরের অবসাদ কাটায়ঃ
ময়লা হিসেবে কলার খোসা ফেলে দেওয়ার
চেয়ে তা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।
এতে অবসাদ দূর হয়। কলার খোসায় মুড-
নিয়ন্ত্রণ রাসায়নিক সেরোটোনিন
থাকে প্রচুর পরিমাণে। সেই সেরোটোনিন
শরীরের অবসাদ দূর করে।
প্রাকৃতিক উপায়ে সাদা ঝকঝকে দাঁতের জন্য
কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই
দাঁত থেকে হলদে ভাবটা কিছুতেই
ওঠাতে পারেন না। কলার খোসার ভেতরের
দিকটা দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁত মাজুন।
দাঁতে ব্যথা কমাতেও কলার খোসা ভালো কাজ করে । দাঁতে পাকা কলার খোসা প্রতিদিন
ঘষে টানা এক সপ্তাহ ব্যবহার
করলে তা ভালো কাজে দেবে।
দাদের ওষুধঃ
কলার খোসা দাদের ওষুধ হিসেবেও কাজ করে।
চুলকালে সেই অংশে কলার
খোসা ঘষে দিলে চুলকানি বন্ধ হবে এবং দ্রুত
দাদ সেরে যাবে।
খোসপাঁচড়া দূর করেঃ
ত্বকে কোথাও পাঁচড়া-জাতীয় কিছু হলে সেই
জায়গায় কলার খোসা মেখে রাখুন,
অথবা কলার খোসা পানির মধ্যে সেদ্ধ
করে সেই পানি দিয়ে সংক্রমিত জায়গা কয়েক
দিন ধুয়ে ফেলুন। উপকার পাবেন।
পোকা-মাকড় কামড়ানোর মহৌষধঃ
যদি কোনো পোকা-মাকড় হঠাত্ কামড়
দিয়ে বসে এবং চুলকাতে থাকে এর জন্য কলার
খোসা কাজে লাগাতে পারেন। দ্রুত ব্যথা ও
চুলকানি সেরে যাবে।
শরীরের অবসাদ কাটায়ঃ
ময়লা হিসেবে কলার খোসা ফেলে দেওয়ার
চেয়ে তা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে।
এতে অবসাদ দূর হয়। কলার খোসায় মুড-
নিয়ন্ত্রণ রাসায়নিক সেরোটোনিন
থাকে প্রচুর পরিমাণে। সেই সেরোটোনিন
শরীরের অবসাদ দূর করে।